স্বৈরাচারী শাসন প্রায়ই একই রকম হয়: নির্বাচন এবং নাগরিক স্বাধীনতা স্থগিত; জরুরি অবস্থা ঘোষণা; নানান রকমের নতুন নতুন আইন শুধুমাত্র শাসন ক্ষমতা ধরে রাখার জন্যই ,রাজনৈতিক বিরোধীদের দমন; আইনের শাসনের পদ্ধতি অনুসরণ না করা এবং একজন নেতাকে কেন্দ্র করে মাঝে একটি গোস্টিকে কেন্দ্র করে ঘুরপাক খায়। মানবতার কোন অস্তিত্বই রাখেনা তারা। এইরকম একটি গ্রুপ একত্রিত হয়েছিল কাজাকস্তানের রাজধানী আস্তানা তে। সৈরাচারী শাসক দের মিলন মেলা। আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিয়েভ, আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী নিকোল পাশিনিয়ান (একমাত্র তিনিই নির্বাচন এর মাধ্যমে এসেছেন)। বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার লুকাশেঙ্কো, কিরগিজ প্রেসিডেন্ট সাদির জাপারভ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, তুর্কমেনিস্তানের প্রেসিডেন্ট সেরদার বের্দিমুহামেদভ, তাজিকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইমোমালি রহমান, উজবেকিস্তানের প্রেসিডেন্ট শাভকাত মির্জিওয়েভ । এই মানুষ গুলি জনগনের কাঁধে সিন্দাবাদের ভুতের মত চেপে বসে আছে জোড় করে। জনগনের কোন উন্নয়ন উন্নতি না করতে পারলেও নিজেদের এবং পরিবার এমন কি তার পোষা দলিয় মানুষের উন্নতি কিন্তু সত্যি বিস্ময় ! এদের কে নিয়ে ধারাবাহিক লেখা থাকবে প্রতিধ্বনি তে।