কোকনদ

0
167

শেখ মিন্নাতুল মকসুদ অর্চি 

‘কোকনদ’ ফাইলের উপর লেখা ‘কোকনদ’ নামটি দেখে দিশা আকর্ষণ বোদ করলো। মনে মনে ভাবলো আরে ‘কোকনদ’ অর্থ তো রক্তবর্নের পদ্ম।দিশা উপন্যাসে পড়েছিলো।কিন্তু ফাইলের উপর ‘কোকনদ’ লেখা কেনো সে বুঝতে পারলো না। তার বাবা বড় পুলিশ অফিসার। অনেক অনেক জটিল কেস সমাধান করেন।এমন অনেক অনেক ক্রিমিনালদের ফাইল ঘাটেন দিশার বাবা।ফাইলের উপর বেশিরভাগ ক্রিমিনালদের নামই লেখা থাকে।কিন্তু এই ফাইলটিতে ‘কোকনদ’ কেনো লেখা সে বুঝতে পারছে না। ‘কোকনদ’ কি কারো নাম? এটা আবার কেমন নাম! আগ্রহ বোধ করলো দিশা।ফাইলটি হাতে নিয়ে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, বাবা ফাইলে ‘কোকনদ’ লেখা কেনো? দিশার বাবা তখন বললেন, ‘কোকনদ’ এক মস্ত বড়ো ক্রিমিনাল। ডাকাতি, মানব পাচার,খুন এমন কোনো কাজ নেই যে সে করে না।কিন্তু তার আসল নাম কি তা কেউই জানে না,দেখতে কেমন তাও কেউ জানে না। সে ছদ্ম নাম ব্যবহার করে ক্রাইম করার পর।কোকনদ ও তার বোন ক্রাইম করে একটা পদ্ম ফুলের সিম্বল রেখে যায়।কোকনদের সাথে তার বোনও জরিত থাকে। তার বোন ইন্দিবর নামে পরিচিত। ইন্দিবর অর্থ নীলবর্ণ পদ্ম ও কোকনদ অর্থ রক্তবর্ণ পদ্ম।দুইটিই ছদ্ম নাম।তাদের আসল নাম কেউই জানে না।মিশনগুলোর মাস্টারমাইন্ড হলো কোকনদ। তাই তাকে ধরার এই মিশনের নাম কোকনদ। দিশার বাবা বললেন, এই ফাইলে কোকনদের কিছু পরিচিতি আছে।যেমন, তার কাজ করার ধরন,সে দেখতে কেমন তার কিছু বর্ননা। দিশা জানলো কোকনদ নাকি যুবক বয়সের,শিক্ষিত,বিভিন্ন ভাষায় কথা বলতে পারে, এবং সুদর্শন। দিশা আকর্ষণ বোদ করলো। ফাইলটি হাতে নিলো পড়বে বলে।ফাইল ওপেন করে দেখলো ছবির জায়গাটা ফাঁকা। কোকনদের কোন ছবি নেই।দিশার বাবা বললেন, কোকনদ মুখোশ পরে ক্রাইম করে তাই তার মুখ আজ পর্যন্ত কেউ দেখে নি।তবে ফাইলে তার বডি ফিটনেস, চলনভঙ্গি, কাজের ধরন এগুলো আছে।দিশা প্রচন্ড আকর্ষণ নিয়ে পড়তে যাচ্ছিলো তখনই তার মোবাইলে কল এলো। কাল তাদের ভার্সিটি থেকে ট্যুরে কক্সবাজার যাবে। ফ্রেন্ডরা কল দিচ্ছে, কত প্ল্যান, পোগ্রাম করা এখনো বাকি।দিশা ফাইলটি রেখে দিয়ে ফ্রেন্ডদের সাথে কথা বলায় ব্যস্ত হয়ে গেলো। ফাইলটি আর পড়া হলো না। পরের দিন দিশা, তার ফ্রেন্ডদের সাথে হৈচৈ করে কক্সবাজার গেলো। দুদিন পর গেলো সেন্ট মার্টিন। তারা যাবার তিন চারদিনের মধ্যে সমুদ্রে নিম্নচাপ সৃষ্টি হলো। দিশারা তবুও ফিরে গেলো না ঢাকায়। উত্তাল সমুদ্র দেখার প্রবল আকর্ষণ কাজ করছিলো তাদের মধ্যে। হটাৎ রাতে বিপদ সংকেত সাত নাম্বারে উঠলো। মাইকিং চললো, সবাইকে আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে হবে।যেকোনো সময় নয় নাম্বার বিপদ সংকেত হতে পারে,হতে পারে জলোচ্ছ্বাস, সাইক্লোন। বাধ্য হয়ে দিশাদের যেতে হলো আশ্রয় কেন্দ্রে। আশ্রয় কেন্দ্রে মানুষের ভিড়, সাথে ছাগল,গোবাধিপশু বিশ্রী অবস্থা। দিশা ও তার ফ্রেন্ডদের দিশাহারা অবস্থা। খাবার,বিশুদ্ধ পানির তীব্র সংকট। যদিও ত্রান আসছে,সব মানুষ হুমরি দিয়ে পরছে সেখানে। তৃষ্ণায় দিশা প্রায় অজ্ঞান। শহরের লুতুপুতু বন্ধু-বান্ধবী গুলো ভিড় ঠেলে যে পানি আনবে তাও পারছে না।শহরের বড়লোক ছেলে -মেয়েদের কি আর এমন অভ্যাস আছে।ঐদিকে দিশা পানি পানি করে অজ্ঞান। বান্ধুবী রা বাতাস করছে।বন্ধু গুলো ভ্যাবলার মতো দাঁড়িয়ে।কি করবে তা বুঝতে পারছে না। দিশার অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে। প্রচণ্ড পিপাসায় যখন দিশার অবস্থা খুবই খারাপ তখন একটি যুবক দিশাকে একটি বিশুদ্ধ খাবার পানির বোতল এগিয়ে দিলো।দিশার এক বান্ধবী বোতলের মুখ খুলে দিশাকে পানি পান করালো। মুখে ও মাথায় কিছুটা পানির ঝাপসা দিলো।তারপর দিশাকে ডেকে বললো, এই দিশা দেখ,উনি তোর জন্য পানি এনেছেন।উনার জন্যই আজ প্রানে বাঁচলি তুই,এই দিশা চোখ খোল।দিশা চোখ খুললো,ঝাপসা চোখে দেখলো সুন্দর, সুদর্শন এক যুবক দাঁড়িয়ে। লম্বা, ফর্সা, সুঠাম দেহ,আয়তচোখ,খাড়া নাক,সুন্দর ঘন কালো চুল, কপালে রুমাল বাঁধা, শার্ট -প্যান্ট পরা সে যুবক।প্রথম দেখাতে দিশার যেন মনে হলো তার জন্য স্বপ্নের নায়ক,তার রূপকথার রাজকুমার দাঁড়িয়ে। দিশার মনে যেন ধাক্কা খেলো। অনেকক্ষন বোবা দৃষ্টিতে তাকিয়ে থেকে দিশা ছেলেটির উদ্দেশ্যে বললো, ধন্যবাদ আপনাকে।ছেলেটি হেসে দিলো। বললো, ধন্যবাদ কিসের? মানুষের উপকার করাই আমার ধর্ম।আরও অনেক কথা হলো তাদের মধ্যে। ছেলেটির নাম প্রীতম। ধীরে ধীরে দিশা ও প্রীতম এর বন্ধুত্ব হয়ে গেলো এক রাতেই।দিশা তো সুদর্শন প্রীতমকে দেখেই মনে ঠাই দিয়েছিলো।তারপর প্রীতম এর পরোপকারী রূপ দেখে আরও দুর্বল হয়ে পরলো প্রীতম এর প্রতি।প্রীতম আশ্রয় কেন্দ্রের সবাইকে সাহায্য করছে,বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের।কখনো কোলে তুলে নিচ্ছে নোংরা ময়লা গায়ের শিশুদের। কখনো বা মুখে খাবার তুলে দিচ্ছে বৃদ্ধদের।দিশাদেরও ত্রাণ আনার জন্য ভীড়ে গিয়ে যুদ্ধ করতে হচ্ছে না। সব খাবার,বিশুদ্ধ পানি প্রীতম ই এনে দিচ্ছে দিশাদের।দিশা অবাক,মুগ্ধ! আশ্চর্য! এমন মানুষ ও পৃথিবীতে হয়! একরাতেই ভালোবেসে ফেললো দিশা প্রীতম কে।প্রীতম এর সাথে আরও কিছু সেচ্ছাসেবক ছেলে আছে।তাদের দিকে নজরই যাচ্ছে না দিশার।চোখ শুধু খুঁজছে প্রীতমকে।চোখের আড়াল হতে দিচ্ছে না দিশা প্রীতমকে।প্রীতম যখন কাজে ব্যস্ত তখন একটি মেয়ে সেচ্ছাসেবী এসে তার সাথে কোথায় যেন যেতে বললো প্রীতমকে।প্রীতম চলে গেলো মেয়েটির সাথে। দিশা হটাৎ জানতে পারলো তার বাবার পাঠানো একটি পুলিশ টিম এখানে রয়েছে। তারা দিশা এবং সবাইকে রক্ষা করার জন্য এখানে লুকিয়ে আছে। গোপন সূত্রে জানা গেছে কোকনদ এবং তার বোন ইন্দিবর এখানেই আছে এই আশ্রয়কেন্দ্রে।আজ পুলিশ তাদের ধরেই ছাড়বে।দিশার এসব শুনে প্রীতম এর জন্য প্রচন্ড টেনশন হলো। সে সবার থেকে লুকিয়ে গেলো প্রীতমকে খুঁজতে। এত ভালো মানুষ প্রীতম যদি কোকনদ তার কোনো ক্ষতি করে ফেলে।খুঁজতে খুঁজতে এক কোনার একটা ঘরের সামনে গিয়ে থমকে দাঁড়ালো দিশা।দেখলো প্রীতম ও ঐ মেয়েটি এবং কিছু সেচ্ছাসেবী দাঁড়িয়ে কথা বলছে।কথা গুলো শুনে দিশার পা থেকে মাটি সরে গেলো। একি শুনলো দিশা! নিজের কানকে সে বিশ্বাস করতে পারছে না।এই প্রীতম আর কেউ নয় কোকনদ। কুখ্যাত ক্রিমিনাল কোকনদ। যার কথা সে তার বাবার কাছে শুনেছিলো। যাকে ধরবে বলে আজ এখানে পুলিশ ফোর্স লুকিয়ে আছে।আর তার সাথে সেচ্ছাসেবী মেয়েটি তারই বোন ইন্দিবর। কি শুনলো এটা দিশা! কি দেখলো! আর কি ভুল করলো সে।শেষ পর্যন্ত কিনা সে কোকনদকে ভালোবেসে ফেললো। আজ হয়তো এই মিশনে কোকনদ মারা যাবে,ধরা পড়ে সারাজীবন জেল খাটবে কিংবা পালিয়ে যাবে।না,তার কোনোটার একটা হলেও তো দিশা আর কোনোদিন তার নিজের করে পাবে না প্রীতম এর রূপে কোকনদকে।প্রীতম হোক বা কোকনদ তাকে যে দিশা ভালোবেসে ফেলেছে।তার প্রথম ভালোবাসা। দিশা চাইলে পায় নি এমন কখনো হয়নি।ছোট বেলা থেকে দিশা যা চেয়েছে তাই পেয়েছে।এই প্রীতম বা কোকনদ যেই হোক না কেনো তাকে দিশার চাই।কোকনদ এখানে এসেছিলো শিশু পাচারের মিশন নিয়ে।কিন্তু পুলিশ ফোর্স এসে গেছে তা কোকনদ জেনে গেছে।এখন উপায় একটাই গান ফায়ার হবে।হয় কোকনদ বাঁচবে নয় পুলিশ। সেচ্ছাসেবী রূপ ধরা ছেলেগুলো ত্রাণের বস্তার ভিতর থেকে বন্ধুক বের করছে।দিশা হতবাক!ত্রাণের বস্তার ভিতরে তাহলে এই ছিলো। আশ্চর্য! কত নিখুঁত কাজ তাদের।কেউ ধরতেই পারলো না। অনেক মানুষ মারা যাবে আজ হয়তো এখানে।নিরহ মানুষ গুলো মরুক এটা ইন্দিবর চাইছে না।সে বলছে,এতগুলো নিরহ মানুষ মরবে গান ফায়ারে তা আমি চাই না কোকনদ। কিন্তু কোকনদ কোনো উপায় দেখতে পাচ্ছে না।নিজেকে বাঁচাতে হলে অন্যদের মরতেই হবে।হ্যাঁ, সে মানুষ খুন করে কিন্তু তার স্বার্থে আঘাত না করলে কোনো নিরহ মানুষ মারে না সে।কোকনদ বললো, উপায় কি আর আছে দিদি? আজ কিছুই করার নেই মানুষ মরবে।এমন সময় হটাৎ দিশা বলে উঠলো, উপায় আমি বলবো। দিশাকে দেখে চমকে উঠলো সবাই।সেচ্ছাসেবী গুলো বন্ধুক তাক করলো দিশার দিকে।কিন্তু কোকনদ তাদের হাতের ইশারায় বন্ধুক নামাতে বললো। দিশার দিকে তাকিয়ে বললো, দিশা তুমি এখানে? দিশা বললো, হ্যাঁ আমি।আমি জেনে গেছি তুমিই কোকনদ। দেখো কোকনদ আজ হয়তো বা তুমি মারাও যেতে পারো,ধরাও পড়তে পারো।পুলিশ ফোর্স চারদিকে থেকে আশ্রয় কেন্দ্র ঘিরে ফেলেছে।তোমার বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম।কিন্তু আমি তোমাকে বাঁচাতে পারি।আমার হাতে এই ক্ষমতা আছে যে আমি তোমাকে অক্ষত অবস্থায় এখান থেকে বাঁচিয়ে নিয়ে যেতে পারি।
কোকনদ : কে তুমি?
দিশা: আমি ঢাকার পুলিশ অফিসার আতিক রহমানের একমাত্র মেয়ে।যিনি তোমার কেইস হ্যান্ডেল করছেন।ভেবে দেখো আমার কথা শুনলে আমি তোমাকে বাঁচিয়ে নিবো সাথে ইন্দিবর ও তোমার সাথীদেরও।বলো আমার শর্তে রাজি হবে?
কোকনদ : কি শর্ত? আর আমার মতো একজন ক্রিমিনালকে কেনো বাঁচাবে তুমি?
দিশা: কারণ, আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি।আমার এখন তোমাকে চাই।সারাজীবনের জন্য চাই।আর আমি যে জিনিস চাই তা আমি পেয়েই ছাড়ি।বলো আমার শর্তে রাজি কিনা?
কোকনদ : আমাকে ভালোবাসো! বাহ! এমন রূপসী, শিক্ষিতা আমাকে ভালোবাসো।বলো তোমার শর্ত কি?
দিশা: আমাকে বিয়ে করতে হবে।এবং সমস্ত ক্রাইম ছেড়ে দিতে হবে আজ থেকে। আমি তোমাকে বাঁচিয়ে নিয়ে চলে যাবো বিদেশে। সেখানে আমার সাথে শুরু করতে হবে নতুন জীবন। চিন্তা নেই আমার বাবার অঢেল টাকা,সম্পত্তি। তুমি তা দিয়ে যা খুশি করতে পারো ক্রাইম ছাড়া। শুধু আমাকে ভালোবাসবে।তোমার রাজ্যের রানী করে রাখবে আমাকে।এখন বলো রাজি?
কোকনদ সব শুনলো।তারপর তাকালো ইন্দিবরের দিকে।কি যেন চিন্তা করলো কয়েক মিনিট। তারপর হেসে দিলো।

লিখুন প্রতিধ্বনিতেলিখুন প্রতিধ্বনিতে


কয়েকবছর পর,
আমেরিকার ফিলাডেলফিয়া শহরের একটি পার্টিতে দিশা ও কোকনদ। এখন এখানেই ফিলাডেলফিয়া শহরেই থাকে দিশা,কোকনদ ও ইন্দিবর। নতুন দেশ,নতুন নাম,নতুন পরিচয়। কোকনদ এখানে নিজেকে বেশ মানিয়ে নিয়েছে।কোর্ট,টাই পরা ভদ্রলোক সে এখন।পিছনের ইতিহাসের চিহ্ন ও নেই।কেউ কোনোদিন ধরতে পারবে না আর তাকে। ইন্দিবর এখানে এসে নিজেকে গুছিয়ে নিয়েছে,বিয়ে করেছে এক প্রবাসীকে।দারুন সুখের জীবন। দিশা আজ পার্টিতে এসেছে লাল রঙের গাউন পরে।কোকনদের নাম এখন প্রীতম। প্রীতম ওয়াইনের গ্লাস হাতে রমনীদের ডান্স দেখছে।দিশার দিকে তেমন মনোযোগ নেই।দিশার বড্ড রাগ হলো। কাছে গিয়ে বললো, কি দেখো প্রীতম? প্রীতম রমনীদের দিকেই তাকিয়ে বললো, বেশ সুন্দর লাগছে তাদের।রমনীগণ অত্যন্ত সুন্দরী। দিশা তখন প্রীতমের চোয়াল ধরে তার দিকে মুখ ঘুড়িয়ে নিয়ে বললো, তুমি শুধু আমাকে দেখবে,অন্য কাউকে নয়।তুমি শুধু আমার কোকনদ। হটাৎ অনেক দিন পর কোকনদ নামটি শুনে প্রীতম যেন চমকে উঠলো। কোকনদ! তার নাম,তার অতীত সব যেন হটাৎ চোখের সামনে ভেসে উঠলো প্রীতমের।এখন সে প্রীতম, এই জীবন দিশার দেয়া।ঐ রাতে দিশা না থাকলে কোকনদ এর জীবন হয়তো ওখানেই থমকে যেত।এখন সে আর কোকনদ নয়,দিশার প্রীতম। দিশার ভালোবাসা। প্রীতম বুঝলো দিশা রাগ করেছে।মিষ্টি হেসে দিশার হাত ধরে বললো, ভুল হয়ে গেছে রানী। এই কোকনদ ক্রিমিনাল তোমার সামনে নতজানু। আর কখনো কোনো রমনীর দিকে সে তাকাবে না।দিশা হেসে দিলো, বললো, রানী সাহেবা মাফ করলো। চলুন,এখন একসাথে ডান্স করি।

Previous articleমৃত্যু যখন সামনে 
Next articleকুকুর ও শিয়াল 
প্রতিধ্বনি
প্রতিধ্বনি একটি অনলাইন ম্যাগাজিন। শিল্প,সাহিত্য,রাজনীতি,অর্থনীতি,ইতিহাস ঐতিহ্য সহ নানা বিষয়ে বিভিন্ন প্রজন্ম কী ভাবছে তা এখানে প্রকাশ করা হয়। নবীন প্রবীণ লেখকদের কাছে প্রতিধ্বনি একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম রুপে আবির্ভূত হয়েছে। সব বয়সী লেখক ও পাঠকদের জন্য নানা ভাবে প্রতিধ্বনি প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে। অনেক প্রতিভাবান লেখক আড়ালেই থেকে যায় তাদের লেখা প্রকাশের প্ল্যাটফর্মের অভাবে। আমরা সেই সব প্রতিভাবান লেখকদের লেখা সবার সামনে তুলে ধরতে চাই। আমরা চাই ন্যায়সঙ্গত প্রতিটি বিষয় দ্বিধাহীনচিত্ত্বে তুলে ধরতে। আপনিও যদি একজন সাহসী কলম সৈনিক হয়ে থাকেন তবে আপনাকে স্বাগতম। প্রতিধ্বনিতে যুক্ত হয়ে আওয়াজ তুলুন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here